Pages

Free counters!
FollowLike Share It

Thursday, 21 February 2013

AMAR BHAI ER ROKTE RANGANO EKUSHE FEBRUARY AMI KI BHULITE PARI. আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি?



AMAR BHAI ER ROKTE RANGANO EKUSHE FEBRUARY 

AMI KI BHULITE PARI.



আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি 

ভুলিতে পারি?

Presidential immunity should not be hinderance in investigation into westland VVIP helicopter deal. UPA government played the trump card to dismiss the case naming the president of India in the factsheet to misuse presidential immunity! Only one fourth of the strength of any house in the parliament is enough for an impeachment notice. It would strip naked the fact. Pranab Mukherjee has been the principal manager to push for reforms and he has been manipulating mandate to help the minority government in floor adjustment for much needed legislation. This is gross violation of not only Indian constitution which provides for majority rule and it is violation of democratic norms. The president is practicing religious nationality in public which is also violation of Indian constitution.The ruling hegemony is quite habitual to deal with such scams, it is proved again and again. Mind you, no Bengali media has published or aired anything about the deal factsheet. What does it mean? It is the exact phenomenon of overwhelming mind control! written by :Palash Biswas

अन्तर्राष्ट्रीय मातृभाषा दिवस

भारत डिस्कवरी प्रस्तुति
अन्तर्राष्ट्रीय मातृभाषा दिवस 21 फरवरी को मनाया जाता है। 17 नवंबर1999 को यूनेस्को ने इसे स्वीकृति दी। इस दिवस को मनाने का उद्देश्य है कि विश्व में भाषाई एवं सांस्कृतिक विविधता और बहुभाषिता को बढ़ावा मिले।

इतिहास

यूनेस्को द्वारा अन्तर्राष्ट्रीय मातृभाषा दिवस की घोषणा से बांग्लादेश के भाषा आन्दोलन दिवस को अन्तर्राष्ट्रीय स्वीकृति मिली, जो बांग्लादेश में सन 1952से मनाया जाता रहा है। बांग्लादेश में इस दिन एक राष्ट्रीय अवकाश होता है। 2008 को अन्तर्राष्ट्रीय भाषा वर्ष घोषित करते हुए, संयुक्त राष्ट्र आम सभा ने अन्तर्राष्ट्रीय मातृभाषा दिवस के महत्व को फिर महत्त्व दिया था। हमारे संविधान निर्माताओं की आकांक्षा थी कि स्वतंत्रता के बाद भारत का शासन अपनी भाषाओं में चले ताकि आम जनता शासन से जुड़ी रहे और समाज में एक सामंजस्य स्थापित हो और सबकी प्रगति हो सके। इसमें कोई शक नहीं किभारत हमारा देश प्रगति के पथ पर अग्रसर है। पर यह भी सच है कि इस प्रगति का लाभ देश की आम जनता तक पूरी तरह पहुंच नहीं पा रहा है। इसके कारणों की तरफ़ जब हम दृष्टि डालते हैं तो पाते हैं कि हम शासन को जनता तक उसकी भाषा में पहुंचाने में अभी तक क़ामयाब नहीं हुए हैं। यह एक प्रमुख कारण है। जब तक इस काम में तेज़ी नहीं आती तब तक किसी भी क्षेत्र में देश की बड़ी से बड़ी उपलब्धि और प्रगति का कोई मूल्य नहीं रह जाता।

Amar Bhai'er Rokte Rangano (tribute) 2012



<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/wKmBbaVBLc4" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>

ভাষা / হিন্দোল ভট্টাচার্য 

এখনো আমার পায়ে রক্ত লেগে 
এখনো কুয়াশা 
আমরা তো ভালো আছি 
বেঁচেবর্তে চাবুকে সংসারে 
তবুও গলার কাছে কষ্ট আর 
হাঁসফাঁস করে উঠছি
বাহান্ন সালের ওই মিছিলেই দেখো আজ 
শহীদজননী 
দুহাজার তেরো সালে মোমবাতির আলো 
হাতে 
পথের নিশান 
এমন বুলেট হব যাতে আরও ফেটে পড়তে 
পারি 
এখনো
আমার পায়ে রক্ত লেগে 
এখনো আমার নাম 
শহীদ একুশ 
আমার সীমান্ত নেই তাই আজ 
শীতের চাদর গায়ে বসন্ত এসেছে।

সময়ের কাছে গভীরতা চাই
বলি---গাঢ় হও
নৈশব্দের গভীরতম অন্ধকারে
আলো জ্বালো তুমি...

আমার মহাজাগতিক ক্রমিক সংখ্যাগুলোতে
আগ্রহ বাড়ে মতিচ্ছন্নতার
মাথার ওপর স্বরমালা
সুদূরের গান করতে থাকে ময়রার মতো...

বুকের মধ্যে লক্ষকোটি বছর
ফিসফাস করতে করতে এগিয়ে যায়
পথের মধ্যে পথহীন কনসার্ট
সম্মতির ভঙ্গিমাখা চোখে বলতে থাকে এসো দীর্ঘতম উসখুশ...

জলপাত্রে চুমুক সাজানো
বাটিতে বিড়বিড় শব্দকিচিমিচি
চিন্তাশীল হাসিগুলো আজ বাড়ির জানলায়
ফুরফুরে আলোছায়ায় লুকোচুরি খেলতে যায়...

কর্মব্যস্ত অসুখের দোকানে
বিক্রি হোচ্ছে দ্যাখো জীবনদায়ী অ্যাপ্রন
মেরুন রঙের বিকেলটা স্বর্গলাভের আশায় এঁকে চলে
রামধনুর চাহনিতে মোড়া মহাকাশ...

পাড়ার ঝাড়ুদার চাঁদে ঝাড়ু দিতে গিয়ে আঁকে
কাঠের জানলা
অ্যাক জোড়া ঠোঁট
আর ঘুমহীন বিছানার জাল...

দরজায় ঝুলছে নিষেধের রঙ
পছন্দের বৃষ্টি
অ্যাকটার পর অ্যাকটা পাহাড় পেরুনো দিগন্ত
আর আলজিহ্ববার অপেক্ষার মতো বিকেলর সম্মোহন সুর...

আজ সমুদ্রকে আকাশ ভাবি
আকাশকে ঘুম
ঘুমকে চকলেট ভেবে মুখে দিই
জীবনের অবিমিশ্র দৌঁড়গুলো আমাকে টেনে নেয় তোমার দিকে...

ভাষা মায়ের মান রাখতে যারা গেল চলে
আমরা কি মনে রেখেছি ? আমরা কি গেছি ভুলে ?
আমাদের জীবন যাপন - আমাদের সুখ,
ভাষা শহীদ বেঁচে থাকুন- আগলে রাখি বুক ।
অনেক বছর চলে গেল - সময় নামের রথে ,
...রক্ত কথা লেখা আছে বাংলাদেশের পথে ।
শহীদ তোমায় জানাই সেলাম - করি অঙ্গীকার ।
বেঁচে থাকুক সব দেশে - মাতৃ ভাষা সবার।

একুশ একটি শব্দই শুধু নয়
একুশ হল দরজায় কড়া নাড়া
কড়া নেড়ে তোকে যাচ্ছে দিয়ে ডাক
বাংলাকে তুই চিরদিন মনে রাখ ।

একুশ উনিশের ছাতিম ছায়ায়
মাতৃভাষা আসীন
চোখের মনিতে অক্ষর আঁকা
রক্তের কাছে ঋণ ......

‎"একুশের অর্ঘ��য!"

http://sobdermichilprobondho.blogspot.com/

"একুশের বাংলা বাঙালির একুশ!"

শ্রীশুভ্র*

সৌজন্যে শব্দের মিছিল ব্লগ!
"একুশের অর্ঘ��য!"    http://sobdermichilprobondho.blogspot.com/    "একুশের বাংলা বাঙালির একুশ!"  শ্রীশুভ্র*   সৌজন্যে শব্দের মিছিল ব্লগ!

'হে বঙ্গ ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন/ তা সবে অবোধ আমি অবহেলা করি/ পরধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমণ'---মধুসূদন দত্তের এই অমৃতবোধ আমাদের মাতৃভাষার তথা আমাদের আত্মপরিচয়ের সুর বেঁধে দেয়। আমরা অ্যাক পা-ও ভাষাবোধ ছাড়া চলতে পারি নে। যদিও বাঙালীর বড় অংশই বাংলা ভাষাকে ততটা আবশ্যক মনে করেন না। হয়তো সেই প্রয়োজন তাঁদের নেই। কিন্তু এ যে অ্যাক বৃহত্তর আ্ত্মিকসংকট, সেটা যিনি যখন অচিরেই বুঝতে পারেন বা পারবেন, ততক্ষণে লগ্ন পেরিয়ে যায় টাইমলাইন। নিজেকে 'ভূতের ডিম' বা 'কিছুনা গোছের' মনে হতেই পারে। মনে পড়তে পারে 'নিজ ভূমে পরবাসী' অ্যাক শোকগাঁথা। যাঁরা মাতৃভাষার জন্য লড়াই করে শহিদ হয়েছেন, তারা অস্তিত্ত্বের সংকটের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন। তাদের শ্রদ্ধা জানিয়েই আমাদের কাজ শেষ হয়ে যায় না। তাই সকলের জন্য, সকলের মতই আমরা নিজের স্বরযন্ত্রকে স্বোচ্চার করতেই পারি। আজ আর কেউ বন্দুক নিয়ে তেড়ে আসছে না। কিন্তু আমার ভেতরের আত্মধ্বংসপ্রবণতাকামী বোকা কালিদাসকে অ্যাকবার বলতেই পারি---নিজের নাক কাট কেন, এস নিজেকে আর অ্যাকবার বাঁচার কথা বলি। বলি--' আমি আদতে আমার কথা বলি/ আমাদের/ আমরা আত্মসংগঠন থেকে গেঁয়ে উঠি নিজস্ব পরিসর আর পরিচয়গাঁথা...মাতৃভাষা দিবসে সকলকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা....

Nation Bangladesh paying homage to Language Movement martyrs

Dhaka, 21 February: The grateful nation Bangladesh has started paying rich tributes to the dauntless Bangalees who sacrificed their lives for their mother tongue in 1952.
As the clock struck one minute-past zero hour, Prime Minister Sheikh Hasina led the nation in paying homage to the Language Movement martyrs by placing wreaths at the altar of the Central Shaheed Minar.
After placing the wreaths, Sheikh Hasina stood there in solemn silence for a while as a mark of respect to the martyred language movement heroes who laid down their lives to protect Bangla on this day in 1952.
Later, Sheikh Hasina, also the president of the ruling Awami League, along with her cabinet and party colleagues placed wreaths on behalf of the ruling Awami League.
The Prime Minister then formally launched a new Bangla font 'Amar Barnamala' comprising Unicode from the Shaheed Minar.
On her arrival at the Shaheed Minar at around 11:58 pm, the Prime Minister was received by Vice Chancellor of Dhaka University Professor Dr AASM Arefin Siddique.
Speaker Adv Abdul Hamid and Deputy Speaker Shawkat Ali, main opposition BNP, led by its acting Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir, and Dhaka University Vice Chancellor Prof Dr AAMS Arefin Siddique also placed wreaths.
Different political parties and their front bodies, various socio-cultural organisations and people from all walks of life will place wreaths at the Shaheed Minar throughout the day singing 'Amar bhaiyer rokte rangano Ekushey February.
On 21 February, 1952, Pakistani police fired on peaceful protesters, who had taken to the streets in the capital demanding that Bangla be made one of the state languages of the then Pakistan. The police firing left many people, mostly students, including Salam, Barkat, Rafiq, Jabbar and Shafiur, killed.
The day is also being celebrated as the International Mother Language Day worldwide as per a UNESCO declaration on 17 November, 1999.
The day is a public holiday in Bangladesh.
On the eve of the historic day, President Zillur Rahman, Prime Minister Sheikh Hasina and Leader of the Opposition Khaleda Zia issued separate messages.
The President in his message said, "21 February is the great 'Shaheed Day' as well as 'International Mother Language Day'. I recall, with profound reverence, the unfading memories of the language martyrs namely Barkat, Rafiq, Salam, Jabbar, Shafique and many unknown others who made the supreme sacrifice on this day in 1952."
He prayed to the Almighty for the salvation of those departed souls.
The President said the great language movement is a historical and significant event in national history. "This movement not only achieved the demand of mother tongue but also revealed the sense of Bangalee nationalism and inspired tremendously to achieve independence."
Prime Minister Sheikh Hasina extended best wishes to the Bangla-speaking people at home and abroad and the people of all languages and cultures across the world on the occasion of the glorious Martyrs and International Mother Language Day.
"The greatest Ekushey is the symbol of grief, strength and glory in the life of every Bangalee. On this day in 1952, many valiant sons of the soil, including Rafiq, Shafique, Jabbar, Barkat, Shafiuddin and Salam, sacrificed their lives for protecting the dignity of the mother tongue," she said in her message.
Hasina said: "The greatest Ekushey is the symbol of our democratic values, Bangalee nationalism, spirit of liberation struggle and secularism. Let's take a fresh vow being imbued with the spirit of the great Ekhusey to work together for improving the lot of people sinking all differences."
In a message, main opposition leader Khaleda Zia said though the country has been liberated, the imperialist force is trying to establish dominance over language, literature, culture and economy of the country.
"If their blueprint is implemented, they'll make us dependent on others. So, the spirit of Ekushey will inspire us to resist all international oppressive force," she added.
Meanwhile, Dhaka Metropolitan Police has taken all-out security measures for smooth observance of Amar Ekushey and International Mother Language Day. (UNB)

শ্রদ্ধাঞ্জলি

ব্লগারের প্রোফাইল ছবি
লিখেছেনঃ নুরুন্নাহার শিরীন (তারিখঃ বুধবার, ২০/০২/২০১৩ - ২২:২৬)


শ্রদ্ধাঞ্জলি 
( আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী-র চরণতলে উতসর্গিত )


এখানে আমার ভায়ের রক্তের ধারা ... 
এখানে আমার রক্তাক্ত বাংলা বর্ণমালা।। 
এখানে আমার জাতীয় পরিচয়ের পালা ... 
এখানে আমার অহংকারী অশ্রুধারা।। 

এখানে সুশান্ত পদচিহ্ন জ্বেলে ... 
এখানে সুতীব্র শিকড়ে ডানার গন্ধ মেলে ... 
এখানে সজল দু'দন্ড দাঁড়াও, গভীর বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি দাও ঢেলে।। 
এখানে সন্তপ্ত স্মৃতির সোপান ভরে যাক জাগ্রত চেতনাফুলে।। 

২১ ফেব্রুয়ারী ২০১৩





শহীদ জননী জাহানারা স্কয়ার (শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর )

তরুন প্রজন্মের সমাবেশ আজ ১৭তম দিন অতিবাহিত করছে। তাঁরা সুনির্দিস্ট ০৬টি দাবী পেশ করেছে সরকারের কাছে, দেশের আপমর জনসাধারণও অভুতপুর্ব সাড়া দিয়েছে তরুন প্রজন্মের এই দাবীর প্রতি। শুধু সাড়া দেয়াই না, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দলে দলে এসে যোগ দিচ্ছেন এই সমাবেশে, একাত্মতা জানাচ্ছেন, তাঁদের ক্ষোভের কথা বলছেন,ফলে আন্দোলন রুপ পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা, পেয়েছে সার্বজনীনতা। 
কিন্তু কথা হলো,কতদিন এই তরুনেরা রাজপথে থাকবে ! যদিও তাঁরা ইতিমধ্যে বলেছে যে, দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বে না। বোঝা যায় এটি তাঁদের আবেগের, ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ।কারন দীর্ঘ বছর যাবত তাঁরা আমাদের প্রধান রাজনৈতিক দল দু'টো কে দেখেছে যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে কি নোংরা রাজনীতি খেলাই না খেলেছে- খেলছে। 
আশার কথা বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দলই সরকারে আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহান সংসদে দাঁড়িয়ে তরুন প্রজন্মের এই দাবীর প্রতি পুর্ন সংহতি ব্যক্ত করেছেন এবং দাবীর প্রতি সম্মান দেখিয়ে ইতিমধ্য আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল আইনের একটি ধারার সংশোধনী এনে সেটি আইনেও পরিণত করেছেন। 
এখন কথা হলো তরুণদের এইভাবে দিনের পর দিন রাজপথ আগলে রেখে দাবী আদায় করা গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য কতটা সম্মানের। দেশে এবং আন্তর্জাতিক মহলে কিন্তু সমালোচনা শুরু হয়েছে। তাই সরকারের উচিৎ হবে তরুণদের ডাকা আজকের মহাসমাবেশে স্বয়ং সরকার প্রধান বা তাঁর প্রতিনিধি এসে দু'চার কথায় একটি ঘোষণা দেয়া যাতে তরুণরা আশ্বস্ত হয়ে ঘরে ফিরে যেতে পারে। 
ঘোষণাটি এরকম হতে পারে; " তরুণ প্রজন্মের এই সময়োচিত গণজাগরণ সরকারকে অভিভূত করেছে, অনুপ্রাণিত করেছে, আশান্বিত করেছে। ইতিমধ্য তোমাদের উত্থাপিত প্রধান দাবীটির জন্য আমরা তাৎক্ষনিক পদক্ষেপ নিয়েছি তা তোমরা দেখেছো। আজ এই মহাসমাবেশে সরকার এই বলে তোমাদের আশ্বস্ত করতে চায় যে, তোমাদের ৬দফা দাবী আজ গণদাবীতে পরিণত হয়েছে, সরকারও ৬দফার প্রতি পুর্ন সম্মান দেখাতে চায়। তোমাদের যৌক্তিক এই দাবী সমুহের বাস্তবায়নের জন্য আমাদের নীতিগত ও অগ্রাধিকার ভিত্তিক পদক্ষেপ থাকবে। তোমরা নিশ্চিন্ত মনে ঘরে ফিরে যাও ।"

গণজাগরণের নেতৃত্বদানকারী তরুণদের এবং তাঁদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেয়ার দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে।
শহীদ জননী জাহানারা স্কয়ার (শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর )  তরুন প্রজন্মের সমাবেশ আজ ১৭তম দিন অতিবাহিত করছে। তাঁরা সুনির্দিস্ট ০৬টি দাবী পেশ করেছে সরকারের কাছে, দেশের আপমর জনসাধারণও অভুতপুর্ব সাড়া দিয়েছে তরুন প্রজন্মের এই দাবীর প্রতি। শুধু সাড়া দেয়াই না, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দলে দলে এসে যোগ দিচ্ছেন এই সমাবেশে, একাত্মতা জানাচ্ছেন, তাঁদের ক্ষোভের কথা বলছেন,ফলে আন্দোলন রুপ পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা, পেয়েছে   সার্বজনীনতা।  কিন্তু কথা হলো,কতদিন এই তরুনেরা রাজপথে থাকবে ! যদিও তাঁরা ইতিমধ্যে বলেছে যে, দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বে না। বোঝা যায় এটি তাঁদের আবেগের, ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ।কারন দীর্ঘ বছর যাবত তাঁরা আমাদের প্রধান রাজনৈতিক দল দু'টো কে দেখেছে যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে কি নোংরা রাজনীতি খেলাই না খেলেছে- খেলছে।  আশার কথা বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দলই সরকারে আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহান সংসদে দাঁড়িয়ে তরুন প্রজন্মের এই দাবীর প্রতি পুর্ন সংহতি ব্যক্ত করেছেন এবং দাবীর প্রতি সম্মান দেখিয়ে ইতিমধ্য আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল আইনের একটি ধারার সংশোধনী এনে সেটি আইনেও পরিণত করেছেন।  এখন কথা হলো তরুণদের এইভাবে দিনের পর দিন রাজপথ আগলে রেখে দাবী আদায় করা গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য কতটা সম্মানের। দেশে এবং আন্তর্জাতিক মহলে কিন্তু সমালোচনা শুরু হয়েছে। তাই সরকারের উচিৎ হবে তরুণদের ডাকা আজকের মহাসমাবেশে স্বয়ং সরকার প্রধান বা তাঁর প্রতিনিধি এসে দু'চার কথায় একটি ঘোষণা দেয়া যাতে তরুণরা আশ্বস্ত হয়ে ঘরে ফিরে যেতে পারে।  ঘোষণাটি এরকম হতে পারে; " তরুণ প্রজন্মের এই সময়োচিত গণজাগরণ সরকারকে অভিভূত করেছে, অনুপ্রাণিত করেছে, আশান্বিত করেছে। ইতিমধ্য তোমাদের উত্থাপিত প্রধান দাবীটির জন্য আমরা তাৎক্ষনিক পদক্ষেপ নিয়েছি তা তোমরা দেখেছো। আজ এই মহাসমাবেশে সরকার এই বলে তোমাদের আশ্বস্ত করতে চায় যে, তোমাদের ৬দফা দাবী আজ গণদাবীতে পরিণত হয়েছে, সরকারও ৬দফার প্রতি পুর্ন সম্মান দেখাতে চায়।   তোমাদের যৌক্তিক এই দাবী সমুহের বাস্তবায়নের জন্য আমাদের নীতিগত ও অগ্রাধিকার ভিত্তিক পদক্ষেপ থাকবে। তোমরা নিশ্চিন্ত মনে ঘরে ফিরে যাও ।"  গণজাগরণের নেতৃত্বদানকারী তরুণদের এবং তাঁদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেয়ার দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে।
Like ·  ·  · about an hour ago





No comments:

Post a Comment