Pages

Free counters!
FollowLike Share It

Thursday 26 January 2012

Farmers are committing Suicide in Mamata Raj! Human Rights Orgs have submitted reports. But Mamata Claims that NO Farmer has Committed suicide in Bengal. Menwhile, Media highlighting the suicide Cases and agrarian crisis, makes it a case for Industri




Farmers are committing Suicide in Mamata Raj! Human Rights Orgs have submitted reports. But Mamata Claims that NO Farmer has Committed suicide in Bengal. Menwhile, Media highlighting the suicide Cases and agrarian crisis, makes it a case for Industrialisation and Urbanisation. Just Remeber the Singur and Nandigram days, Buddhadev was running blind on the Highway of capitalist development and he was fully supported by Media and Economists. The Media crossed the fences just after being ensured of Mamata`s Imminent Victory. Buddhadev was Trapped by media and economists including Vivek Debroy, Amartya sen, surjeet Marjit and others, who later joined Mamata Camp. It seems, the same Trick is Played again for the Task Incomplete, Foreign Capital Rule in Bengal and Destruction of Rural Mulnivasi Bahujan Humanscape. Just read this story published today In Anandbazaar.

Palash Biswas
দাওয়াই শিল্পে উত্তরণের কৃষির সঙ্কটে নজর নেই,
আত্মহত্যা নিয়েই তরজা
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
ত্মঘাতীরা কৃষক কি না, এই তরজায় আটকে বাস্তব পরিস্থিতি থেকে মুখ ঘুরিয়ে রাখছেন সব রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব। আর তাই আত্মহত্যার পরিস্থিতি থেকে মুক্তির উপায় মিলছে না। এই কথা বলছেন অর্থনীতির শিক্ষক ও কৃষি বিজ্ঞানীদেরই একাংশ। 
কী সেই বাস্তব পরিস্থিতি? অর্থনীতির শিক্ষক এবং কৃষি বিজ্ঞানীরা বলছেন, "পশ্চিমবঙ্গে কৃষকদের কাছে এক লপ্তে বড় জমি নেই। পরিবার যত ভাঙছে, ব্যক্তিগত জমির পরিমাণ তত কমে যাচ্ছে। অন্য দিকে, চাষের খরচ বাড়ছে। তুলনামূলক ভাবে বাড়েনি ফসলের দাম। তাই কৃষি আর লাভজনক নেই।" 
তাঁদের বিশ্লেষণ, "উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে নানা ধরনের পরীক্ষানিরীক্ষা চালাচ্ছেন কৃষকেরা। বাজার থেকে ঋণ নিচ্ছেন। কিন্তু লাভ না হওয়ায় বছর বছর আরও বেশি করে ঋণের ফাঁদে জড়িয়ে পড়ছেন তাঁরা।" তাঁদের আশঙ্কা, পরিস্থিতির মোকাবিলায় এখনই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা না নেওয়া হলে ভবিষ্যতে আরও বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে। সমস্যার মূলে না গিয়ে রাজনৈতিক নেতা ও মন্ত্রীদের এখন তরজার বিষয়, আত্মঘাতী ব্যক্তিরা কৃষক না কৃষক নন! সরকারের তরফে বারবারই বলা হচ্ছে, ওঁরা কৃষক নন। সরকারের শরিক ও বিরোধীরা প্রায় একযোগে উল্টো দাবি করছেন। তাঁদের আরও দাবি, আত্মঘাতীরা কৃষক না কৃষক নন, তা খুঁজে দেখতে একটি সর্বদলীয় কমিটি গড়া হোক। এই তরজায় এবং দাবি-পাল্টা দাবির গোলকধাঁধায় হারিয়ে যাচ্ছে মূল বিষয়টি। তার সমাধান কী ভাবে সম্ভব, চাপা পড়ে গিয়েছে সেই ব্যাপারটিও।
এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে চাষের জমিকে অন্য ভাবে ব্যবহার করার পাশাপাশি চাষের পদ্ধতি বদলের পরামর্শ দিচ্ছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য কৃষিবিজ্ঞানী রথীন্দ্রনারায়ণ বসু। তিনি বলেন, "চাষের বিভিন্ন সামগ্রীর (সার, কীটনাশক ইত্যাদি) দাম আরও বাড়বে। এই অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে চাষের পদ্ধতিটাকেই আমূল বদলে ফেলতে হবে। কৃষির উপর নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা কমাতে হবে বলেও তাঁর নিদান।
চাষের জমিকে অন্য ভাবে ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন অর্থনীতিবিদদের একাংশও। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "কৃষি থেকে শিল্পে উত্তরণ ঘটাতে হবে। উন্নয়নের এই প্রক্রিয়া প্রাথমিক ভাবে নানা সমস্যার জন্ম দেবে। তবে সবাই মিলে এই সমস্যার সমাধান করতে হবে।" সিঙ্গুরে টাটাদের কারখানা গড়ার ক্ষেত্রে এমন সমস্যাই হয়েছিল বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদদের একাংশ। তাঁরা মনে করছেন, এ ব্যাপারে চাষিদের বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছিল তৎকালীন শাসক দলও। আর তৎকালীন বিরোধীরা বিষয়টির গভীরে না গিয়ে রাজনৈতিক স্বার্থ দেখেছেন। 
রাজনৈতিক দলগুলি এই সিঙ্গুর-উত্তর পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। এখনও তাঁরা নিজেদের মতো করেই কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়ে চাপানউতোরে জড়িয়ে পড়ছে। অর্থনীতির এক শিক্ষকের ব্যাখ্যা, "এ যেন প্রাক-গ্যালিলিও যুগের পৃথিবী সম্পর্কে মানুষের ভাবনার মতো। সেই সময়ে এক শ্রেণির মানুষ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন যে, পৃথিবীটা গোল নয়। পৃথিবীটা একটা সমতলের মতো। তার দুই দিকে খাদ। শেষ প্রান্তে গেলেই বুঝি পড়ে যেতে হবে। গ্যালিলিও প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটনের পরেও ওই মানুষরা বাস্তব অবস্থাটা মানতে চান না কিছুতেই। কৃষি নিয়ে এ রাজ্যে এখন যেন সেই অবস্থাটাই চলছে।" 
ওই অর্থনীতির শিক্ষকের মন্তব্য, "কোনও রাজনৈতিক দলের নেতাই আসল সমস্যাটা বুঝতে চাইছেন না। অনেকে বুঝলেও তা প্রকাশ্যে জানাতে পারছেন না। তাতে রাজনৈতিক ভাবে তাঁদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।" 
কী ভাবে? ওই অর্থনীতির শিক্ষক বলেন, "পূর্বতন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য বাস্তব পরিস্থিতিটা বুঝে সিঙ্গুরের তিন ফসলি জমিতে শিল্প গড়ার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। কিন্তু মানুষ তাঁকে সেই জন্য প্রত্যাখ্যান করেছে। আর সিপিএম-ও রাজনৈতিক স্বার্থে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সেই পথ থেকে সরে এসেছে।" পরিবেশ বিজ্ঞানীদের একাংশ বলছেন, তিন ফসলি চাষের জমিতে বারবার চাষের ফলে যে পরিমাণ জল লাগে, তাতে ওই জমির জলস্তর নেমে যায়। ফলে ভবিষ্যতে আর্সেনিক বা ফ্লোরাইড দূষণের সমস্যা বড় আকার নিতে পারে। 
মঙ্গলবারও সারাদিন রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় রাজনৈতিক নেতারা একই ভাবে জড়িয়ে রইলেন আত্মঘাতীদের কৃষক পরিচয় নিরূপণ নিয়ে তরজায়। হাওড়ার শ্যামপুরে বালিকুড়িয়া গ্রামে আত্মঘাতী শেখ মোস্তাফার স্ত্রী রামিশার সঙ্গে দেখা করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য। পরে তিনি বলেন, "কে কী বলছেন জানি না। ঋণের দায়ে আত্মঘাতী হচ্ছেন প্রকৃত চাষিরাই।" প্রদীপবাবুর এই বক্তব্যের পরেই রাজ্যের কৃষিবিপণনমন্ত্রী অরূপ রায় বলেন, "মোস্তাফা চাষি ছিলেন না। তাঁর মৃত্যুর সঙ্গে চাষের সম্পর্ক নেই। কংগ্রেস ও সিপিএম এই ঘটনা নিয়ে নিম্নমানের রাজনীতি করছে।" 
এর মধ্যেই বিভিন্ন জেলায় কৃষকদের মৃত্যুর অভিযোগ খতিয়ে দেখতে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে বিধানসভার সর্বদলীয় প্রতিনিধিদল পাঠানোর আর্জি জানায় সিপিআইয়ের কৃষক সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ প্রাদেশিক কৃষক সভা। কিন্তু সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর প্রতিবাদে ১ ফেব্রুয়ারি রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় আন্দোলনে নামছে সংগঠনটি। একই দাবিতে এ দিন এসইউসি-র কৃষক সংগঠনের প্রতিনিধিরা খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে দেখা করেন। পরে তাঁরা জানান, ২ ফেব্রুয়ারি সব জেলায় জেলাশাসকের দফতরের সামনে তাঁদের সংগঠন অবরোধ কর্মসূচি নিয়েছে। পরে খাদ্যমন্ত্রী জানান, ধান-চাল সংগ্রহের অবস্থা খতিয়ে দেখতে শনিবার মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে মহাকরণে জরুরি বৈঠক বসছে। 
মূল সমস্যায় না গিয়ে কৃষিমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যও বিরোধীদের অভিযোগের জবাব দিতে গিয়ে বলেছেন, "কৃষিপ্রধান এই রাজ্যে প্রতি বছর গড়ে কৃষক পরিবারের ১২০০ থেকে ১৫০০ জন আত্মহত্যা করেন। তা হলে কি বলতে হবে এঁরা সকলেই অভাবি বিক্রির কারণে আত্মহত্যা করেছেন?" 
কিন্তু রাজ্যে বর্তমানে এই সমস্যার সমাধান কী ভাবে সম্ভব, তা নিয়ে কৃষিমন্ত্রী নীরবই ছিলেন।


কৃষির সঙ্কটে নজর নেই,
আত্মহত্যা নিয়েই তরজা
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: আত্মঘাতীরা কৃষক কি না, এই তরজায় আটকে বাস্তব পরিস্থিতি থেকে মুখ ঘুরিয়ে রাখছেন সব রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব। আর তাই আত্মহত্যার পরিস্থিতি থেকে মুক্তির উপায় মিলছে না। এই কথা বলছেন অর্থনীতির শিক্ষক ও কৃষি বিজ্ঞানীদেরই একাংশ। কী সেই বাস্তব পরিস্থিতি? অর্থনীতির শিক্ষক এবং কৃষি বিজ্ঞানীরা বলছেন, "পশ্চিমবঙ্গে কৃষকদের কাছে এক লপ্তে বড় জমি নেই। পরিবার যত ভাঙছে, ব্যক্তিগত জমির পরিমাণ তত কমে যাচ্ছে। অন্য দিকে, চাষের খরচ বাড়ছে। তুলনামূলক ভাবে বাড়েনি ফসলের দাম। তাই কৃষি আর লাভজনক নেই।"


বাস না-নামালে বেতন হবে না, জানালেন মন্ত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: রাজ্যের হিসে বেই ১১০০ সরকারি বাসের মধ্যে এখন রাস্তায় বেরোচ্ছে মাত্র ৪৫০টি। এই অবস্থায় পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্র মঙ্গলবার বললেন, ''আমার সাফ কথা, বাস বার না-করলে বেতন হবে না।" পরিবহণের হাল ফেরাতে এই ব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গে মেন্টর গ্রুপ গঠন এবং আরও কিছু পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করেছেন মন্ত্রী। জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও মতেই ভাড়া বাড়ানো হবে না। সংস্কারের স্বার্থে পরিবহণ নিগমগুলির ভর্তুকি বন্ধ করে দিয়েছে রাজ্যের নতুন সরকার। তার জেরে ওই নিগমগুলির কর্মীদের বেতন অনিয়মিত হয়ে গিয়েছে।

প্রবেশিকা ছাড়া ভর্তি
নয় পলিটেকনিকেও

সড়ক দেখতে কেন্দ্রীয় সচিব আসছেন রাজ্যে

টুকরো খবর

"Trinamool derailed Bengal's industrialisation"
Raktima Bose
Eighth Left Front government will set up industries in various sectors to provide employment to youth: Buddhadeb
Kolkata: Vowing not to allow the Trinamool Congress to derail the industrialisation drive in West Bengal, Chief Minister Buddhadeb Bhattacharjee asserted on Friday that the eighth Left Front government if elected to power will set up industries in various sectors to provide employment to the youth.
He scoffed at Trinamool Congress chief and Union Railway Minister Mamata Banerjee's assurance to create 10 lakh jobs in the Railways, described it as a false promise and claimed that not a single person will get any job there.
Canvassing for Left Front candidates at Arambag in Hooghly district, Mr. Bhattacharjee said that 4,000 people would have been employed at the Tata Motors small car factory at Singur by now had the Trinamool Congress not forced the withdrawal of the project through incessant protests.
"We will not tolerate such actions any more. The Trinamool Congress had thought that it was successful in derailing the industrialisation drive but we proved them wrong with the upcoming steel plant at Salboni and fertiliser plant at Bardhaman," he added.
Questioning the Trinamool Congress' policy for bringing about 'change' in the State, Mr. Bhattacharjee pointed out that the party being an ally of the UPA Government is to blame for steep increase in prices of essential commodities, tax on hosiery items and for trying to privatise nationalised banks and the insurance sector.
"It is better not to speak about the Trinamool Congress that has a policy to create unrest. It is actively supporting the separatist powers in Darjeeling and also the Maoists. If not for the Trinamool Congress' support, these powers would not have been so assertive. It is a party that indulges in violence and one devoid of any policy," he charged.
Mr. Bhattacharjee also accused the Trinamool Congress of using large amount of "illegal funding" for election campaign and added that the party was trying to use money power to win the Assembly elections.
Expressing concern over the sky-rocketing prices of essential commodities, he said the Left Front Government would attempt to strengthen the ration system in the State.
"The ration system exists here but is not adequate. The Centre refused to act on our repeated requests to fix prices of certain essential commodities…we will not depend on Below Poverty Line or Above Poverty Line cards and rice will be made available to those families whose monthly income is less than Rs 10,000 at Rs. 2 per kg through the ration system," Mr. Bhattacharjee said.

  People's Democracy

(Weekly Organ of the Communist Party of India (Marxist)

Vol. XXX
No. 33
August 13, 2006

Left Front Emphasises The Importance Of Industrialisation

 
THE drive for industrialisation in Bengal under the aegis of the Left Front government has already had a stamp of popular approval. The policy of industrialisation has always been a prominent part of the succeeding election manifestos of the Left Front as well. 
 
But would the Bengal opposition and their patrons in the corporate media ever give the issue a rest.  Instead of concentrating on the task of coming forward in the drive to pace up the flow of industrialisation in Bengal, the opposition and the big media would constantly carp on the supposed 'ill effects' of the industrial policy and focus attention on an imagined scenario of dread and doom.
 
Running rapidly out of political space, the Bengal opposition often act as if they belong to a terrain that is at a great distance from and intrinsically antithetical to the interests of Bengal.  This is particularly said for the Pradesh Congress, which constantly harps of the rhetoric of nationalism, day in, and day out. 
 
It has been proved repeatedly that whatever good is done here in Bengal is looked upon by them as something sinister and filled with uncertainties.  In doing so, we do believe, the opposition worthies are clearly transferring their mental frame of mind to the evolving reality in Bengal under the Left Front government.
 
EMPTY RHETORIC
 
Mamata Banerjee of late made a 'special appearance', so to speak at Singur in Hooghly where kisans had voluntarily acceded to the call of Bengal LF government to build industrial centre by handing over land, Mamata Banerjee made a grand entrance on a rainy day to plant boro paddy on a miniscule 'plot' of land that measured, maybe, 2' by 4'. 
 
Of the handful present to witness her extremely amateur efforts, slipping and sliding in the mud, there were perhaps just a couple of kisansupporters of her outfit around.  The rest were her storm-troopers who had come in three jeeps.
 
Mamata announced that the 'kisans of Bengal' would 'shed blood' to prevent industry from coming up on the land of Singur.  There were few takers even among her supporters to cheer her fierce words uttered in her trade mark shriek.  Certainly, no slogans followed.
 
The cue has been given though, and the actors in the corporate media promptly took up the refrain.  They went around the area and started to 'discover' the 'deep agony' of the kisan at the way land was being 'taken away' from them.  The accompanying visuals would strangely enough show miles of fallow land with not a crop-head around. 
 
The media then took a different turn in its crooked efforts to embarrass the Left Front government.  It kept on 'quoting unnamed sources' to 'prove' that the Left Front partners were at loggerheads with the CPI(M) over the industrial policy.  
 
In the haste to please the corporate bosses, the intrepid anti-Communists in the media world let it slip from their feeble minds that the industrial policy framed twelve years ago in 1994, has been very much a part of the election manifesto of the Left Front per se.  Or, that there was a Left Front government in office in Bengal from 1977.
 
LF ENDORSES INDUSTRIAL POLICY DECISIONS
 
The meeting of the Bengal Left Front that took place recently at the Muzaffar Ahmad Bhavan clearly endorsed the industrial policy of the Left Front government and its implementation. 
 
The Left Front leadership earlier went through a note on industrialisation that was circulated beforehand and there was a detailed discussion in the points raised in that document.  The consensus of the Bengal Left Front was to give a green signal to the LF government to implement the industrial policy in full measure, considering its importance.
 
As Left Front chairman and senior CPI(M) leader Biman Basu later said, if there was any debate over the Bengal LF government's industrial policy, it was confined to the corridors of the media alone. (B P)
 

MAINSTREAM, VOL XLV, NO 29

Land Acquisition and Industrialisation in WestBengal : Report of a Workshop

BY ARUP KUMAR SEN
The land acquisition drive of the Left Front Government for promoting industries is at present the most controversial public issue in West Bengal. Recently (on April 20), the Centre for Studies in Social Science, Calcutta, organised a one-day workshop on the topic: Agriculture to Industry: The Problem of Transformation.
In his opening remarks, Sugata Marjit, the present Director of the Centre, made it clear that the "CSSSC has no institutional and official position on the policy of industrialisation as far as the present Left Front Government is concerned". He also opined that the question of industrialisation should be judged academically, not politically.
Kalyan Sanyal's deliberation—Industrialisation in West Bengal: Some Inescapable Questions—raised critical questions about the government's policy of industrialisation. He argued that the rhetoric of industrialisation used in the government campaign has been picked up from undergraduate textbooks of economics. He criticised the government for this casual approach to industrialisation which would displace thousands of people.
Sanyal further stated that agriculture did fairly well in West Bengal upto the mid-1990s in terms of production. After that, the cost of production went up because of withdrawal of subsidies but the prices of agricultural products did not go up. There are indications that for small and marginal farmers land is no longer viable in West Bengal. And a sizeable number of peasants having pattas sold their land in recent years. But, because of land ceiling regulations, small peasants are buying and selling lands among themselves, stated Sanyal.
Sanyal accepted the need for industrialisation in West Bengal, but he expressed his dissatisfac-tion about the government policy. He argued that no calculation has been made by the government about the net employment to be created through its proposed industries. He pointed out that the government talks about the linkage effect of industrialisation, but is silent about the loss of agriculture-related occupations. When asked about the alternative path of industrialisation, Sanyal stated that a sizable number of people have got employment in the non-farm sector in West Bengal in recent times without any government effort. So, one has to know the possibilities of alternative employment. He highlighted the need for a sound compensation policy in case of land acquisition keeping in mind the complexities of land tenure in West Begnal. He cited the case of Singur to show the limits of cash compensation to farmers because loss of land implies loss of source of livelihood and makes life vulnerable.
Surajit C. Mukhopadhyay discussed the interface between politics and economy in his paper—The Politics of Land Acquisition in West Bengal. He stated at the outset that after coming to power in 1977 the Left Front Government took a series of land reform measures within the constitutional framework. The process of land reforms led to politicisation of the peasantry. But, by the mid-1980s, land reforms became stagnant, argued Mukhopadhyay.
Mukhopadhyay revisited the land acquisition question in the context of South Bengal. He argued that South Bengal's density of population is very high and that led to fragmentation of holdings. Though the fertility of land is high in this part of Bengal, because of rise in input costs peasants just do subsistence farming and do not opt for multiple cropping. Mukhopadhyay claimed that because of the poor state of affairs in agriculture in this region, out-migration to other Indian States in search of livelihood is gaining momentum.
Having interviewed landowners-cum-cultivators in Hooghly, Mukhopadhyay and his team came to the conclusion that 14 per cent of the farmers did not want their next generations, who have education, to pursue farming because cultivation no longer pays. He said that during his teaching career in Burdwan University some years back he also came to know about the dismal conditions of agriculture from students coming from cultivator families.
Though Mukhopadhyay more or less supported the industrialisation venture of the government, he confessed that there is tremendous middle-class pressure on the government and that it has to take care of middle-class aspirations as the representative of a multi-class social formation.
ABHIRUP SARKAR'S paper—Development versus Displacement: Story of Land Acquisitions in West Bengal—was concerned with the associated problems of industrialisation. He argued that the theoretical literature on development economics has largely ignored the problems of land acquisition for industrialisation. He observed in this connection that around one lakh acres of land planned to be acquired by the government for industries represent a small fraction of 14 million acres of cultivated land in West Bengal. So, this will not pose a major problem of food security in the State. He also hinted at the possibility of increasing the average size of landholdings by shifting people to industry on the assumption that the latter will sell their land to the remaining landholders.
Sarkar argued that the government violated property rights during land reforms by confiscating land and transferring land to the landless people. Now, the same government is doing so by transferring land from small farmers to rich investors. In the light of fragmentation of landholding in West Bengal, Sarkar argued that the transaction cost will be very high if the industrialists directly acquire land from the landholders. Ideally speaking, argued Sarkar, the government can ensure fair price for the small farmers who cannot effectively bargain with a powerful buyer.
Sarkar raised the fundamental question as to whether West Bengal being a practising democracy can follow a path of coercion for land acquisition. He categorically stated that the Chinese path of industrialisation is not possible here. In China, land acquisition and industrial growth took place on the basis of secured property rights for investors and loosely defined rights for landowning farmers.
Sarkar argued that in the light of poor conditions of villages in West Bengal and non-profitability of agriculture, there is no alternative to industrialisation. But, he, criticised the government for the failure to develop infrastructure in rural Bengal and emphasised the need for a sound compensation, rehabilitation and resettlement policy. He noted in this context that a cost-benefit analysis of industrialisation is entirely missing in the policy statements of the government. He expressed his reservation about the fact that registered bargadars are getting only 25 per cent of sale proceeds in the land acquisition process whereas they are supposed to get 75 per cent of the produce under the barga system. He concluded by saying that the views of the people, who are losing their land and livelihood, should be given due recognition in the land acquisition policy of the government.
The last session of the workshop was a panel discussion. Alok Mukherjea blamed the West Bengal Government for carrying the land acquisition policy hastily without going through the process of trust-building. Anirban Chattopadhyay pointed the incompetence of the government in properly handling the crisis of agriculture. He suggested that the government had the option of developing cooperatives for the resurrection of agriculture. Gautam Gupta viewed the land acquisition problem to be basically a management problem and criticised the Opposition for politicising the issue for electoral gains. Ratan Khasnobis argued that the cost of transformation initiated by the government is being passed to the weaker sections of the population. Keeping in mind the recent violence connected with land acquisition, Anup Sinha stated categorically that even a single killing is a crime and should be condemned
  1. Buddhadeb Bhattacharya for industrialisation of Bengal

    zeenews.india.com/...bengal.../buddhadeb-bhattacharya-for-industrial...
    13 Apr 2011 – West Bengal News: West Bengal Chief Minister Buddhadeb Bhattacharjee on Wednesday said the Left Front would continue to focus on ...
  2. Bengal on industrialisation path | The Asian Age

    2 Nov 2011 – The Mamata Banerjee-government is all set to sign an agreement for the first big ticket ...
  3. Mamata promises jobs and industrialisation - Indian Express

    www.indianexpress.com/news/mamata...industrialisation/752646/
    21 Feb 2011 – Lambasting the Left for not bringing about any development orindustrialisation in Bengal or Kolkata for the last 35 years, she alleged that many ...
  4. Tatas pullout jolts Bengal's industrialisation drive - Videos ...

    ibnlive.in.com/.../tatas-pullout-jolts-bengals-industrialisation-drive.ht...
    Ratan Tata blamed the Trinamool Congress for his decision to pullout.
1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 Next

  1. Mamata`s stubbornness blocking investment: CPI-M


    Zee News - 17 Jan 2012
    Kolkata: Mocking the West Bengal government's initiative to attract investments by... for proper industrialisation," said an editorial in CPI-M's Bengali ...
    Mamata's stubbornness blocking investment: CPI-M‎ Deccan Chronicle
    Kolkata Confidential : The CM's speech‎ Indian Express
    all 142 news articles »

    Deccan Chronicle
  2. CPI on the attack


    India Today - 1 day ago
    ... the CPI has said that the Left Front lost in West Bengal due to its ... Left Front government for land acquisition in the name of industrialisation.

    India Today
  3. Land will not be problem for industrialization in West Bengal: Mamta


    All India Radio - 9 Jan 2012
    The West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee has firmly said that land will not be problem for industrialization in the state.
    Roll call: Mamata asks industrialist about investment in WB‎ Moneycontrol.com
    Mamata woos industrialists to invest in Bengal‎ IBNLive.com
    all 274 news articles »

    IBNLive.com
  4. West Bengal CM battling anti-industry image


    Hindustan Times - 8 Jan 2012
    The chief minister of West Bengal was trying to abandon the path ofindustrialisation pursued by her predecessor Buddhadeb Bhattacharjee and create her own ...

    Indian Express
  5. CPM oils industry artillery


    Calcutta Telegraph - 7 Jan 2012
    He talks of other issues too, but the focus of his attacks on Mamata's government is its alleged lack of direction on Bengal's industrialisation.

    Calcutta Telegraph
  6. Bengal: the agony continues


    Daily Pioneer - 13 Jan 2012
    But all this is only of secondary importance to Bengal. What matters here in Kolkata is her attitude towards industrialisation. Whatever her basic beliefs, ...
    Land bank bags poor deposits‎ Calcutta Telegraph
    all 8 news articles »

    India Today
  7. With 'Bengal Leads', Trinamool repackages Buddha's investor summit


    Indian Express - 4 Jan 2012
    ... Mamata Banerjee had protested some big ticket industrialisation bid by the ... "Bengal Leads", for all practical purposes is the Trinamool version of ...
  8. Bengal panel cancels Nano visit


    Indian Express - 2 Jan 2012
    Only yesterday Rajiv Banerjee, TMC MLA from Domjur in Howrah district, had said that the panel members would visit Gujarat to see industrialisation in that ...
    wrong signal‎ Calcutta Telegraph
    all 8 news articles »

    Calcutta Telegraph
  9. The past haunts Bengal Marxists


    Daily Pioneer - 9 Jan 2012
    It is a pity that the Leader of the Opposition in the West Bengal State Assembly, ... by demanding seamless transition on issues like industrialisation.
  10. Trinamool leading Bengal into financial mess: Buddhadeb


    Hindustan Times - 2 Jan 2012
    PTI The West Bengal government was leading the state into a financial mess by ..."The government has no policy on any matter from industrialisation to ...

    IBNLive.com
  11. News archive results for Industrialisation Bengal

Keep up to date with these results:
1 2 3 Next


No comments:

Post a Comment